Monday, November 21, 2011

আপনার জন্য avast! Internet Security v6.0.1289 2012 এন্টি ভাইরাস ১ বছরের ৪ টি লাইসেন্স কী একদম ফ্রি। সতর্ক করুন আপনার ভাইরাসকে!!!!!!!!


আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহকেমন আছেন সবাই, আশা করি ভাল আছেনআজ আমি আপনাদের কাছে শেয়ার করছি avast! Internet Security v6.0.1289  2012 এন্টি ভাইরাস ১ বছরের ৪ টি লাইসেন্স কীআপনাকে শুধু ট্রায়াল ভার্সন ডাউনলোড করতে হবেতারপরে এই ৪ টি লাইসেন্স কীর একটি ব্যবহার করুনএবার কষ্ট করে শুধু আপডেট করে নিন
ট্রায়াল কিঙ্ক
লাইসেন্স কী লিঙ্ক

Wednesday, October 26, 2011

মাত্র ২ মেগাবাইটের একটি সফটওয়্যার দিয়ে বাড়িয়ে নিন পিসির গতি,ডিফ্রাগমেন্টও হবে সহজে


পিসির পারফরম্যান্স কমে যাওয়া বা স্লো হয়ে যাওয়া একটি কমন সমস্যা আমি আজকে যে সফটওয়্যারের কথা বলবো সেটি আপনার পিসির পারফরম্যান্স বাড়াতে যথেষ্ট সহায়ক হবে আর সফটওয়্যারটির সাইজও খুব বড় নয়মাত্র ২ মেগাবাইটের এই সফটওয়্যারটি দিয়ে আপনি পিসির স্পীড বাড়নো ছাড়াও আরো যে সুবিধাগুলো পাবেন তা হলো-
-
ডিস্ক ডিফ্রাগমেন্ট করতে পারবেন দ্রুত
-Ram
এর কতটুকু জায়গা ব্যবহার হয়েছে আর কতটুকু খালি আছে জানতে পারবেন
-
ইন্টারনেট ব্যবহারের ফলে তৈরী হওয়া অপ্রয়োজনীয় ফাইল মুছে ফেলতে পারবেন
এখন আপনিই ভেবে দেখুন সফটওয়্যারটি আপনার কাজে লাগবে কি নাআমার পিসিতে তো ভালোই কাজে দিচ্ছেSpeeditup নামের এই সফটওয়্যারটি এখান থেকে নামিয়ে নিন-
Labels: Download

Monday, October 17, 2011

CCNA অভিজান :: নেটওয়ার্কিং এ ক্যারিয়ার করতে আগ্রহী, শুধু তাদের জন্য – সিসিএনএ পরিচিতি [অভিজান-০১]

সিসিএনএ পরীক্ষার তথ্য
পরীক্ষার সময় : ৯০ মিনিট
প্রশ্ন : ৫০-৫৩ টি
নাম্বার : ১০০০
পাশের জন্য লাগবে : ৮৫০
খরচ :৩০০$
পরীক্ষার জন্য যে বিষয়গুলোর উপর বেশি নজর দিতে হবে:
১) নেটওয়ার্ক পরিচিতি
  • নেটওয়ার্ক কি?
  • নেটওয়ার্কের প্রকারভেদ
  • টপোলজি
  • ক্যাবল
  • ওয়্যারলেস মিডিয়া
  • রিপিটার
  • ব্রিজ
  • হাব
  • সুইজ
  • রাউটার
  • গেটওয়ে
২) টিসিপি /আইপি পরিচিতি
  • বেসিক ধারনা
  • আইপি ক্লাস
  • প্রাইভেট আইপি
  • পাবলিক আইপি
৩) সাবনেটিং
4)  VLAN
৫) রাউটিং
  • স্ট্যাটিক রাউটিং
  • ডাইনামিক রাউটিং
  • RIP
  • IGRP
  • EIGRP
  • OSPF
৬) নেটওর্য়াক নিরাপত্তা
  • ACL
  • NAT
  • SSL
  • VPN
৭) ওয়্যারলেস
আপনারা চাইলে আমি সবগুলো ধাপ নিয়ে কয়েকটি পোস্ট করব। আপনাদের মতামতের অপেক্ষায়।
“Photoshop CS-5 প্রথম শ্রেনী থেকে দ্বাদশ শ্রেনী” Title টা অনেক বড় হয়ে যায় বলে ছোট করে দিলাম। আগে শুধু CS-5 এর Photoshop এর Tutorial এর কথা বলেছিলাম কিন্তু এখন টোটাল গ্রাফিক্স ডিজাইন নিয়ে Tutorial করবো। যেমনঃ Photoshop এবং Illustrator এর পূর্ণ Tutorial  ও Photo Impact, Adobe in-design, Corel Draw, ইত্যাদি।
প্রথমে ২ টা পর্ব লিখে আর লিখতে পারি নি। কিছু বাক্তিগত সমস্যা ও আমার নিজের ব্লগ টা Develop করাতে Busy ছিলাম তাই সকলের কাছে ক্ষমাপ্রার্থী। তবে ইনশাল্লাহ যদি বেঁচে থাকি তবে এখন থেকে এই চেইন টিউন Regular করবো। অনেক বড় চেইন টিউন। আশা আছে টিটি র সবচেয়ে বড় চেইন টিউন করবো। তাই সঙ্গেই থাকুন আর শিখুন “টোটাল গ্রাফিক্স ডিজাইন”। .টিটি র Moderator দের অনুরধ করছি এটা কে চেইন টিউন এর অন্তর্ভুক্ত করার জন্য যাতে সবাই খুব সহজে খুঁজে পায়।
Tutorial গুলো CS-5  দিয়ে করা তাই পড়ার সাথে সাথে CS-5 দিয়ে Practically কাজ করলে আশা করি তাড়াতাড়ি শিখতে পারবেন।
Topics: Transforming, Crop tool, Marquee tool, Lasso tool, Magic wand tool
Transforming:
Transforming বলতে সাধারনত যে কোন ছবির আকৃতি বিভিন্ন রকম করাকে বুঝানো হয়।
Transforming এর জন্য যে কোন একটি ছবি Photoshop এ আনুন। এরপর কীবোর্ড থেকে Ctrl + t চাপুন দেখবেন ছবিটি অনেকটা বক্স (নীচের ছবির মতো) এর মতো হয়ে গেছে। এবার যে সাইট থেকে ছোট বা বড় করতে চান সেই পাশে মাউস চেপে ছোট বড় করুন এতে শুধু মাত্র যে কোন এক দিক থেকে ছোট বা বড় হবে।

এবার সব দিক থেকে ছোট বা বড় করতে চাইলে কীবোর্ড থেকে Shift + Alt চেপে ধরে ছবিটি মাউস দিয়ে ছোট বড় করুন।
ছবিটি যদি আপনি একটু ভিন্ন ভাবে আকৃতি দিতে চান তবে Ctrl + t দেবার পর আবার Ctrl চেপে ধরে ছবিটির বিভিন্ন কর্নারে মাউস রেখে সামনে পিছনে টানুন দেখবে একটু ভিন্ন ধরনের আকৃতি ধারন করবে।
দেখুন নীচের চিত্রে ছবিটাকে অনেক টা দেয়াল এর মতো আকৃতি দেওয়া হয়েছে।

আপনি চাইলে এ সকল কাজ Edit মেনুর Transform অপশন থেকেও করতে পারবেন।
Crop tool:
Crop মানে একটি ছবি থেকে নির্দিষ্ট অংশ কেটে নেওয়া।  অনেক সহজ একটি কাজ। টুল বার থেকে Crop অপশন টি নির্বাচন করুন। এবার যতটুকু Crop করতে চান মাউস দিয়ে ততোটুকু সিলেক্ট করুন এবং Enter চাপুন এরপর Save করুন। ব্যাস তবে অত টুকু অংশ Save হয়ে যাবে।

Marquee tool:
এর মাধ্যমে সাধারনত Selection সংক্রান্ত সকল কাজ করা হয়।
একটি Layer এর ছবিকে যত টুকু ইচ্ছা কেটে নিয়ে Ctrl + C চেপে অন্য Layer তৈরি করে Ctrl + P দিলেই কাটা অংশ ওই নতুন Layer এ এসে পরবে। Marquee tool এর মধ্যে প্রধানত দুই ধরনের আকৃতি হয় – একটা বর্গাকৃতি আর একটি গোলাকৃতি।

Marquee tool নির্বাচন করার পর উপরে একটি Option বার তৈরি হয় সেখান থেকে Feather বাড়িয়ে বা কমিয়ে ছবির কাটা অংশকে আমরা এক ভিন্ন ধরনের মাত্রা যোগ করতে পারি।
Lasso tool:
এটা অনেক দরকারি একটি Tool. এর মাধ্যমে ছবির বিভিন্ন অংশ কেটে নেওয়া যায় একটু ভিন্ন ভাবে।
এর মধ্যে ৩ টি অপশন আছে ১. Lasso tool ২. Polygonal Lasso tool ৩. Magnetic Lasso tool
১. Lasso tool:
একটি ছবির যে কোন অংশ Free Hand ভাবে কেটে নেবার প্রয়োজন হলে এটা দরকার। ছবির যত টুকু কাটার দরকার ততো টুকু মাউস দিয়ে ড্রাগ করে Ctrl + C চাপুন। এবার অন্য কোন Layer এ Ctrl + P চাপুন দেখবেন আপনি যতটুকু কেটেছিলেন ততো টুকু এসে পরেছে।আপনি চাইলে উপরে Option Bar থেকে Feather বাড়িয়ে বা কমিয়ে ছবিতে ভিন্ন মাত্রা যোগ করতে পারেন।  নীচের চিত্র দুটি দেখুন।


২. Polygonal Lasso tool:
এটাও Lasso tool এর মতো কাজ তবে এটা Polygonal Style এ কাজ করে। Lasso tool মতো কাজ করে দেখুন বুঝতে পারবেন।
৩. Magnetic Lasso tool:
৩টি Tool এর মধ্যে সব চেয়ে বেশি প্রয়োজন এটির। যেমন আপনি যদি চান নীচের ছবিটি থেকে শুধু মাত্র Coca-Cola র Can টি কেটে নিতে চান তবে এই tool টি দরকার হবে।
Magnetic Lasso tool টি নির্বাচন করে Zoom Level বাড়িয়ে দিয়ে Coca-Cola র Can টি এক প্রান্ত থেকে ধীরে ধীরে সম্পূর্ণ Can টি সিলেক্ট করুন।

সম্পূর্ণ Can টি সিলেক্ট করা হয়ে গেলে Ctrl + C চাপুন এবং অন্য Layer এ গিয়ে Ctrl + P চাপুন দেখবেন শুধু মাত্র Coca-Cola র Can টি এসে পরেছে।

ভালো ভাবে বুঝার জন্য এই Video টি দেখুন। Magnetic Lasso tool
Magic wand tool:
Magic wand tool এর মাধ্যমে আমরা খুব সহজে যে কোন ছবি কে সিলেক্ট করে আমরা Modify করতে পারি। তবে এর মাধ্যমে Color অনুযায়ী ছবি সিলেক্ট হয়।

যেমন উপরের ছবিটিতে একটি হলুদ রঙের গাড়ি আছে। আমারা যদি চাই সম্পূর্ণ গাড়িটি হলুদ রং না হয়ে অন্য করো রং দিব তখন আমরা Magic wand tool ব্যবহার করে করবো। এটা বিভিন্ন ডিজাইন করার সময় কাজে লাগে।
প্রথমে একটি Layer তৈরি করে গাড়ির ছবিটি নিয়ে Layer এ নিয়ে আসুন (বুঝানোর সুবিদারথে গাড়ির ছবির কথা বলা হয়েছে) । .এবার Tool Bar থেকে Magic wand tool টি নির্বাচন করুন। গাড়ির হলুদ রং এর উপর মাউস দিয়ে একটি ক্লিক করুন দেখবেন হলুদ অংশ সিলেক্ট হয়ে গেছে। যদি সম্পূর্ণ গাড়িটি সিলেক্ট না হয় তবে উপরে Option Bar থেকে Tolerance বাড়িয়ে দিন অথবা কীবোর্ড থেকে Shift চেপে হলুদ রং এর উপর মাউস দিয়ে ক্লিক করুন দেখবেন। অনেক জায়গা সিলেক্ট হয়ে গেছে।

সম্পূর্ণ গাড়িটি সিলেক্ট করার পর Tool Bar থেকে Paint Bucket Tool নির্বাচন করুন। গাড়ি টিকে সবুজ করার জন্য সম্পূর্ণ গাড়িটি সিলেক্ট করে Option Bar থেকে Mode = Color নির্বাচন করে Color  থেকে সবুজ রং নির্বাচন করুন এবং হলুদ রঙের উপর ক্লিক করতে থাকুন। দেখবেন আস্তে আস্তে সম্পূর্ণ গাড়ি টি সবুজ হয়ে যাবে। Option Bar  এর Mode থেকে অন্য অপশন বেছে নিয়ে ছবিটি কে মনের মতো Modify  করতে পারবেন।
------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------

ফটোশপ জোন (পর্ব-৩২: ফটোশপের মাধ্যমে বই তৈরি (৩) )

গতপর্বে আমরা দেখেছিলাম কিভাবে ফটোশপে বই তৈরি করতে হয়। তবে আমরা বইটিতে কোনো লেখা বা ছবি যোগ করিনি। আজ আমরা দেখব কিভাবে বইয়ে লেখা বা ছবি যোগ করা যায়।
আমাদের ছবিটি ছিল এমন
এখন আমরা এতে লেখা যোগ করব। এজন্য পেন টুল সিলেক্ট করুন এবং নিচের মত করে লাইন টানুন।
এতে দুটি এংকর পয়েন্ট দেখতে পাচ্ছেন। টেক্সট টুল সিলেক্ট করে বাম দিকের এংকর পয়েন্ট এর উপর মাউস দিয়ে একটি ক্লিক করুন নিচের মত। ফলে টেক্সট কার্সার পেন টুলের পাথের ঐ এংকর পয়েন্টের উপর পড়বে।
এখন লেখা শুরু করুন ইচ্ছামত। লক্ষ্য করলে দেখতে পাবেন, আপনার লেখাগুলো পেন টুল দ্বারা তৈরি করা পাথ বরাবর যাচ্ছে।

এবার একটি ছবি বসিয়ে দিন।
ctrl+T প্রেস করে ট্রান্সফর্ম টুল সেট করুন ছবিটির চারপাশে। এর পর নিচের মত মাউসের রাইট বাটন ক্লিক করে একটি মেনু পাবেন। এখান থেকে warp সিলেক্ট করুন।
ফলে ট্রান্সফর্ম টুলটি নিচের মত warp টাইপ ধারণ করবে যাতে অনেকগুলো এংকর পয়েন্ট দেখতে পাবেন। এসব এংকর পয়েন্ট ড্র্যাগ করে ছবিটিকে নিচের মত করুন।
এন্টার প্রেস করুন।
সবশেষে পেজের নিচে পেজ নাম্বার বসিয়ে দিন। একই ভাবে অন্য পেজেও কাজ করতে পারেন। আমি just লেয়ার কপি এবং flip করে বামপাশের পেজে বসিয়ে দিলাম :)

আজকের পর্বে নতুন যা শিখতে পারলেন।
১) পেন টুল দিয়ে যেকোনো প্রকারের পাথ তৈরি করে টেক্সট টুল দিয়ে ঐ পাথের যেকোনো এংকর পয়েন্টে ক্লিক করলে টেক্সট কার্সার ঐ পয়েন্টে পড়বে, এরপর আপনি লেখা শুরু করলে লেখা ঐ পাথ বরাবর যাবে। এভাবে আপনি স্টাইলিশ লেখা লিখতে পারেন। যেমন,

ফটোশপ জোন ( পর্ব-৩১: ফটোশপে তৈরি করুন বই (২) )

বন্ধুরা, কেমন আছেন সবাই। গতপর্বে আমরা দেখেছিলাম কিভাবে ফটোশপে বইয়ের কাভার তৈরি করা যায়। আজ এর পূর্ণতা দেব। আমরা গতপর্বে নিচের ছবির মত তৈরি করেছিলাম।

এখন নতুন একটি লেয়ার তৈরি করুন সব লেয়ারের উপরে এবং পেন টুল সিলেক্ট করে ত দিয়ে নিচের মত শেপ তৈরি করুন।


এবার শেপ এর উপর মাউসের রাইট বাটন ক্লিক করে প্রাপ্ত মেনু থেকে make selection করুন।
এর ফলে একটি ডায়লগ বক্স আসবে। ok করুন। ফলে সিলেকশান তৈরি হবে।
এবার গ্রাডিয়্যান্ট টুল সিলেক্ট করুন এবং এর জন্য নিচের মত সেটিং ঠিক করুন।
এখন সিলেকশানের মাঝ থেকে ডানে বা বামে মাউস ড্র্যাগ করুন। ফলে নিচের মত পাবেন।
এবার নিচের চিত্রের মত gradient overlay এবং dropshadow এপ্লাই করুন।


এবার এই লেয়ারের একটি ডুপ্লিকেট তৈরি করুন।
ডুপ্লিকেট লেয়ারটিকে মুভ টুল সিলেক্ট করা অবস্থায় এরো প্রেস করে নিচের মত করে কিছুটা বামে সরান। ফলে নিচের মত পাবেন।
এভাবে আরো কিছু ডুপ্লিকেট লেয়ার তৈরি করুন এবং প্রতিটা লেয়ারই কিছুটা বাম দিকে সরান তার পূর্ববর্তী লেয়ারের। ফলে নিচের মত পাবেন।
পেজ তৈরি করা এই লেয়ারগুলো ছাড়া বাকি সব লেয়ারগুলোকে hide বা অদৃশ্য করুন।
এ অবস্থায় layer->marge visible সিলেক্ট করুন। ফলে পেজের লেয়ারগুলো এক লেয়ারে পরিণত হবে।
এই লেয়ারটির ডুপ্লিকেট তৈরি করুন এবং edit->transform->flip horizontal সিলেক্ট করুন। ফলে ডুপ্লিকেটেড লেয়ারটি মূল লেয়ারের উলটা হবে। এই লেয়ারকে পাশে নিয়ে আসুন এবং সেই সাথে অদৃশ্য লেয়ার গুলোকেও দৃশ্যমান করুন।

এবার পেইজে আপনার ইচ্ছামত টেক্সট যোগ করুন।
বইয়ে বিভিন্ন ধরনের লেখা থাকে। লেখা তৈরির কাজটা আমি অন্য আরেকদিন দেখাব। ভালো থাকবেন সবাই।
ভালো থাকবেন সবাই। ধন্যবাদ।

ফটোশপ জোনঃ পর্ব-৩০: ফটোশপে তৈরি করুন বই (১)

বন্ধুরা বই পড়তে অনেকেই খুব পছন্দ করি। কিন্তু কেমন হয় যদি নিজের মনে মত করে একটি বই তৈরি করা যায়। চলুন বন্ধুরা, আজ আমরা সেই কাজটিই করি ফটোশপের মাধ্যমে।
প্রথমে নিচের মত সেটিংবিশিষ্ট একটি ডকুমেন্ট খুলুন।

bookcover নামে নতুন একটি লেয়ার তৈরি করুন।

এবার rectangle tool দিয়ে নিচের মত তৈরি করি।

এবার এই লেয়ারটি ডুপ্লিকেট করে নিচের মত করুন।

নতুন আরেকটি লেয়ার তৈরি করুন যেনো লেয়ার দুইই আগের দুইটি rectangle shape তৈরি করা লেয়ারের নিচে স্থাপন করুন। লেয়ারটির নাম দিন middle

এই লেয়ারে নিচের মত করে একটি বাদামী রঙের rectangle shape তৈরি করুন।

middle লেয়ারের ঠিক উপরে আরো দুটি লেয়ার তৈরি করুন এবং এদের প্রত্যেকটিতে নিচের মত করে আরো দুটি বাদামী রঙের rectangle shape তৈরি করুন।

এখন এই লেয়ার দুইটিতে নিচের মত bevel and emboss প্রয়োগ করুন।

ফলে এই দুটি লেয়ারে তৈরি করা শেপে নিচের মত দেখতে পাবেন।


বন্ধুরা, হাঁপিয়ে উঠেছেন ? ঠিক আছে, আজ তাহলে এই পর্যন্তই। ভালো থাকবেন সবাই। আবারো নিয়ে আসব আপনাদের সামনে ফটোশপের পসরা। ধন্যবাদ সবাইকে।